মধুখালীতে মাদ্রাসা ছাত্র হত্যার অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

0

ফরিদপুরের মধুখালীতে এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে আট বছরের এক ছাত্রকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ অভিযোগে ওই শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মধুখালী পৌরসভার পূর্ব গাড়াখোলা মোহাম্মদিয়া আছিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত শিক্ষক মোঃ হেদায়েতুল্লাহ সম্প্রতি মাদ্রাসায় নিয়োগ পান। তিনি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার পীরের চর গ্রামের বাসিন্দা।

নিহত শিশুর নাম ইমান আলী (৮)। সে নওপাড়া ইউনিয়নের সমশকান্দি গ্রামের রাজমিস্ত্রি হৃদয় মোল্লার ছেলে।

মাদ্রাসা সূত্রে জানা গেছে, ইমান বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাতায়াত করত। প্রতিদিন ফজরের সময় তার দাদী তাকে মাদরাসায় নামিয়ে দিয়ে বিকেলে নিয়ে যেতেন। হেদায়েতুল্লাহ শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মারধর শুরু করেন। এ ছাড়া তিনি শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল আচরণ করেন।

শিক্ষক হেদায়েতুল্লাহর আচরণের কথা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। আজকের ঘটনার পর তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি সালাম মিয়া জানান, মারধর ও অশালীন আচরণ প্রকাশ পাবে ভেবে হেদায়েতুল্লাহ শিশুটিকে হত্যা করেছে।

মধুখালী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হেদায়েতুল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।

সহকারী পুলিশ সুপার (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর জানান, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আরেক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সকল অপরাধের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ফরিদপুরের মধুখালীতে এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে আট বছরের এক ছাত্রকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ অভিযোগে ওই শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মধুখালী পৌরসভার পূর্ব গাড়াখোলা মোহাম্মদিয়া আছিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত শিক্ষক মোঃ হেদায়েতুল্লাহ সম্প্রতি মাদ্রাসায় নিয়োগ পান। তিনি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার পীরের চর গ্রামের বাসিন্দা।

নিহত শিশুর নাম ইমান আলী (৮)। সে নওপাড়া ইউনিয়নের সমশকান্দি গ্রামের রাজমিস্ত্রি হৃদয় মোল্লার ছেলে।

মাদ্রাসা সূত্রে জানা গেছে, ইমান বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাতায়াত করত। প্রতিদিন ফজরের সময় তার দাদী তাকে মাদরাসায় নামিয়ে দিয়ে বিকেলে নামিয়ে দিতেন। হেদায়েতুল্লাহ শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মারধর শুরু করেন। এ ছাড়া তিনি শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল আচরণ করেন।

শিক্ষক হেদায়েতুল্লাহর আচরণের কথা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। আজকের ঘটনার পর তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি সালাম মিয়া জানান, মারধর ও অশালীন আচরণ প্রকাশ পাবে ভেবে হেদায়েতুল্লাহ শিশুটিকে হত্যা করেছে।

মধুখালী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হেদায়েতুল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।

সহকারী পুলিশ সুপার (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর জানান, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আরেক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সকল অপরাধের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *